ময়নাতদন্ত শেষে মঙ্গলবার সকালে তার লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এর আগে সোমবার রাত সাড়ে ৯টা থেকে রাত সাড়ে ১২ পর্যন্ত উপজেলার দাড়িদহ বন্দরে দফায় দফায় এ সংঘর্ষে গুরুতর আহত হন নান্টু। পরে তাকে রাত ২ টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ময়দানহাট্টা ইউপি চেয়ারম্যান এসএম রুপম বলেন, উপজেলার দাড়িদহ গ্রামের যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা জাফরের সন্ত্রাসী বাহিনী নান্টুকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে।
স্থানীয়রা জানান, দুই গ্রুপের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সোমবার রাতে উপজেলার দড়িদহ বন্দরে সংঘের্ষের ঘটনা ঘটে। এ সংঘর্ষে কৃষক লীগ নেতা খুন হয়েছেন।
শিবগঞ্জ থানার ওসি এসএম বদিউজ্জামান বলেন, উপজেলার দাড়িদহ বন্দরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নান্টু নিহত হয়েছেন। পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক রয়েছে। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে।